Full premium theme for CMS
সংশপ্তক সম্পাদক মীজানুর রহমান
Блогът Web EKM Blog очаквайте скоро..
মীজানুর রহমানের মৃত্যুতে, জীবিতাবস্থায় তাঁকে নিয়ে মূল্যায়নের অংশ বিশেষ
... মীজানুর রহমান নানা বিষয়ে পড়াশোনা করেন। বিভিন্ন বই পড়তে তার ভালো লাগে। অনেক পুরনো বই তার ব্যক্তিগত সংগ্রহে আছে। তিনি তাঁর জ্ঞান বোঝার মতো বয়ে বেড়ান না। তাঁর চালই এমন হালকা যে, সহজে বুঝতে পারা যায় না, এই নিরহঙ্কার, সদালাপী মানুষটি নিজের ভেতর বিদ্যার্জিত কত রকমারি জিনিস সঞ্চয় করে রেখেছেন, যার আভা বিচ্ছুরিত হয় পত্রিকার সম্পাদকের কড়চায় এবং অন্যান্য রচনায়। মীজানুর রহমান নিঃসন্দেহে আমাদের দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্য সম্পাদক।
শামসুর রাহমান
রোদ্দুর, সংখ্যা ৭, ১৯৯৭, সম্পাদক : লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা।
.... সত্যি সত্যি কতটা প্রাণশক্তি, নিমগ্নতা, নিষ্ঠা আর অঙ্গীকার যে ছিল মীজানভাইয়ের মধ্যে তা টের পাওয়া গেল যখন তিনি তাঁর সম্পাদনায় ‘মীজানুর রহমানের ত্রৈমাসিক পত্রিকা’ বের করলেন। দীর্ঘ বিশ বছর ধরে পত্রিকাটি প্রায় একটানা চালাচ্ছেন তিনি। উচ্চাঙ্গের এই পত্রিকাটির প্রকাশনামান যেমন উঁচু মাপের তেমনি এর কলেবরও বিপুল। একটি উন্নতমানের স্ট্যান্ডার্ড ম্যাগাজিন বলতে যা বোঝায় এই পত্রিকাটি তাই।
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
ভালোবাসার সাম্পান (২০০২)
... সর্বশেষ ‘ মীজানুর রহমানের ত্রৈমাসিক পত্রিকা’র সম্পাদনা ও প্রকাশ উপলক্ষে তিনি বিশেষভাবে আলোচিত, সমালোচিক ও বিতর্কিত হয়েছেন। পত্রিকার এমন নামকরণের মধ্যে কেউ কেউ লক্ষ করেছেন স্পর্ধা, কেউ দুঃসাহস; আবার কারো কাছে উদ্ভট হাস্যকর মনে হয়েছে, মনে হয়েছে রুচির বিকার। কিন্তু ১৯৮৩ সালে পত্রিকাটি আবির্ভাবের পর এই দীর্ঘকাল তার অব্যাহত জয়যাত্রা এবং সেই সঙ্গে সম্পাদনার গুণগত মান লক্ষ করে সমালোচকেরাও প্রমাদ গুণেছেন, বাধ্য হয়েছেন ভুল স্বীকারে।
সৈয়দ আজিজুল হক
মীজানুর রহমান সম্বর্ধনা উৎসব স্মরণিকা, ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩, ঢাকা