Full premium theme for CMS
হাসান শাহরিয়ারের লেখার প্রতিক্রিয়া
Блогът Web EKM Blog очаквайте скоро..
‘থিয়েটারওয়ালা’-সম্পাদক হাসান শাহরিয়ারের ‘বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশান ও থিয়েটারচর্চার সামনের দিন’ পড়ে বাংলাদেশের থিয়েটারচর্চার পেছনের দিন এবং সামনের দিনগুলির সম্পর্কে কিছু ভাবনার উদ্রেক হলো। লেখাটি তিনি অনেক জায়গায় পাঠিয়েছেন। অনুমান করি সবার কাছেই এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ লেখা মনে হবে এবং এর উপর মন্তব্য ও সংযোজন করা সম্ভব হবে। বর্তমানে বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশান এক অন্ধকারের-ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। আমাদের অজান্তেই বেশ কিছুদিন যাবত দুটি পক্ষ পরস্পরের বিরুদ্ধে নানা ধরনের উক্তি এবং বিষোদ্গার করে যাচ্ছে। একটি পক্ষ চেয়ারম্যানসহ কেন্দ্রীয় কমিটি এবং তার অনুসারীদের দ্বারা পরিচালিত, অন্য পক্ষটি সংখ্যালগিষ্ঠ এবং সেক্রেটারি জেনারেল, অর্থ সম্পাদক ও তাদের অনুসারীদের দ্বারা গঠিত।
যেহেতু প্রথম পক্ষ সংখ্যাগরিষ্ঠ, তাই তারা শক্তিশালী এবং তাই তাদের উচ্চকণ্ঠ। ফলাফল, তারা সেক্রেটারি জেনারেল ও অর্থ সম্পাদক এই দুজনকে বহিষ্কারও করে দিয়েছে। অভিযোগটি মারাত্মক, অর্থ সংক্রান্ত। কিন্তু ফেডারেশানের নির্বাহী পরিষদের দুটি গুরুত্বপূর্ণ সদস্যকে পরিষদ এভাবে বহিষ্কার করতে পারে কিনা তা নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসার সৃষ্টি হয়েছে। সত্যিকার অর্থে, এসব একটি সৃজনশীল-প্রতিষ্ঠানের কাজ কিনা তাও আমাদের মনে প্রশ্ন তুলেছে।
ফেডারেশান নিয়ে প্রথমেই আমার মনে হয়েছিল, এই প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার সঙ্গে নাটককে যুক্ত করতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভাগ খোলার আগে স্কুলে যখন শিশুরা ছবি আঁকে তখন থেকেই নাটকের মাধ্যমে শিক্ষাদান শুরু করে মাধ্যমিক-পর্যায়ে তা একটি বিষয় হিসেবে শিক্ষার্থীরা অধ্যয়ন করবে। উচ্চ মাধ্যমিকের দিকে তা বিষয় নির্বাচনের মধ্যে এসে যাবে এবং পরবর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত তা যুক্ত হবে। স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সেভাবেই পাঠ্য-কার্যক্রম তৈরি হবে। চারুকলা থেকে পাশ করার পর শিক্ষার্থীদের জন্যে স্কুল-কলেজে প্রচুর কর্মসংস্থান হয় এবং শিশুকাল থেকে সুকুমার-বৃত্তির সঙ্গে যুক্ত হয়। নাটক, সংগীত, চারুকলা মিলে সামাজিক-ক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হবার একটি সুযোগও সৃষ্টি হতে পারত। ১৯৮৭ সাল থেকে আমি শিক্ষা বিভাগের সাথে এ বিষয়ে চিঠিপত্র ও আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাই। কিন্তু পরবর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভাগ খোলার জন্যে যে তোড়জোড় হয়, তার সাথে এ বিষয়টিতে তেমন আগ্রহ সৃষ্টি হয় না। এর মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিকুলাম বিভাগ অবশ্য পাঠ্যপুস্তকে নাটককে অর্ন্তভুক্ত করার প্রচেষ্টায় কিছু ছোটখাটো কাজ করতে শুরু করে। বিষয়টির উপর গুরুত্ব দিলে এতদিনে হয়ত আরো অগ্রগতি সম্ভব হতো। বিশ্ববিদ্যালয়ে পাশ করা ছাত্র বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেতে পারত। উচ্চ মাধ্যমিকে পাশ করা ছাত্রও প্রাথমিকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেতে পারত।
আরেকটি বিষয় গত বিশ বছর ধরে চেষ্টা করে আসছি, তা হলো, নাট্যদলগুলিতে যাতে সার্বক্ষণিককর্মী রাখা যায়, তার জন্যে সরকার থেকে বেতনভিত্তিক মাসোহারার ব্যবস্থা করা। প্রতিবেশী দেশে বহু আগে থেকেই এই মাসোহারার ব্যবস্থা আছে। দলের পরিচালক ও কর্মীদের মাস-ভিত্তিক একটা বেতনের ব্যবস্থা রাখা, যাতে সার্বক্ষণিকভাবে একজন নাট্যকর্মী কাজ করতে পারে। এর জন্যে সরকারের বাজেটের একটি ক্ষুদ্র অংশ থেকেই ব্যবস্থা করা যায়। নির্বাচিত চেয়ারম্যান সারা যাকেরের সময় থেকে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনভিত্তিক অনুদানের ব্যবস্থা হয়। বেঙ্গল ফাউন্ডেশন এই অনুদান ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে উৎসব, কর্মশালা ইত্যাদির জন্যে আর্থিক-ব্যবস্থা করে যাতে সারাদেশে কর্মকাণ্ড সৃষ্টি হয়। পরবর্তীকালে আমি চেয়ারম্যান হবার পর বিএনপি ক্ষমতায় এলে সরকারি অনুদান বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের অনুদান নিয়ে কর্মচাঞ্চল্য অব্যাহত রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাই এবং আমার মেয়াদকালে তা অক্ষুণ্ন থাকে। এই সময়ে সরকারের অনুদানের প্রশ্নে, আমাদের অধিকারের প্রশ্নে, কিছু আন্দোলনেরও ডাক দেই। সেখানে বিএনপি সমর্থিত কিছু নাট্যকর্মী এর বিরোধীতা শুধু নয়, বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের অনুদানটি না নেয়ার জন্যে নানাভাবে চেষ্টা চালায়। তাদের এই প্রচেষ্টার ফলাফলে আমার পরে ম. হামিদ সভাপতি হবার পর তা আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যায়।
আমি যে কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছিলাম এবং সফল করার চেষ্টা করেছিলাম, আর যা কিছু এখনও সফলতার মুখ দেখে নি সেগুলি দেখে নেয়া যাক:
১. অভিনয় নিয়ন্ত্রণ আইন বাতিল করা। যা ২০০১ সালে বাতিল হয়ে গেছে।
২. অভিনয় উপযোগী মঞ্চ নির্মাণ। ঢাকার সেগুন বাগিচায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে দুটি মঞ্চ হয়েছে। আমরা উদ্যোগ নিয়ে একটি স্টুডিও থিয়েটার করেছি, যেখানে এখন নিয়মিত অভিনয় হয়। মিরপুর, বনানী, গুলশান, উত্তরায় এখনও নাট্যমঞ্চ হয় নি। সিটি কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনায় মহানগর নাট্যমঞ্চ ও জহির রায়হান মঞ্চ অভিনয়ের জন্যে এখনও কার্যকর হয় নি।
৩. বিষয় হিসেবে নাটক এখনও জাতীয় শিক্ষাক্রমে অর্ন্তভুক্ত হতে পারে নি।
৪. সরকারিভাবে নাট্যকর্মীদের বেতন-অনুদান দিয়ে পেশাজীবী থিয়েটারকে উৎসাহিত করা হয় নি।
৫. ঢাকার বাইরের জেলাগুলিতে শিল্পকলা একাডেমি এখনও জেলা প্রশাসকের নিয়ন্ত্রণে আছে যা আকাঙ্ক্ষিত নয়।
৬. শিল্পকলা একাডেমিকে গণতন্ত্রীকরণের কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয় নি। এখনও মনোনীত সদস্যরা শিল্পকলা পরিষদকে নিয়ন্ত্রণ করছে।
এইসব ক্ষেত্রে ফেডারেশানের যে উদ্যোগ নেবার কথা ছিল, তার পরিবর্তে সে অন্য ধারায় প্রবাহিত হয়েছে।
বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশান সৃজনশীল নাট্যদলগুলির সমন্বিত প্রতিষ্ঠান। প্রথমেই আমার মনে প্রশ্ন জেগেছিল এই ধরনের মোর্চায় সাংগঠনিকতা সৃজনশীলতার ঊর্ধ্বে চলে যায় কিনা? সেই জন্যে প্রথম সভায় সভাপতিত্ব করতে গিয়ে আমি ফেডারেশান ‘গঠনের’ই বিরোধীতা করেছিলাম। পরবর্তীকালে নাট্যকর্মীদের পাহাড়সম-সমস্যার দিকে তাকিয়ে এই মর্মে রাজি হয়েছিলাম যে, ফেডারেশান অভিন্ন-সমস্যাগুলোর সমাধানকল্পে কাজ করে যাবে এবং নানা সৃজনশীল-উদ্যোগ নেবে। প্রথমদিকের কার্যকলাপে সেই বিষয়গুলি অত্যন্ত স্পষ্ট আছে। আশির দশকের নেতৃত্ব সেই কাজগুলিই করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু কালক্রমে বিষয়গুলি জটিল হতে থাকে, বিশেষ করে যখন ফেডারেশানকে নির্বাচনের দিকে ঠেলে দেয়া হয়। দীর্ঘদিন নাসির উদ্দীন ইউসুফ ও দেবপ্রসাদ দেবনাথ যথাক্রমে ফেডারেশানের চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক পদে আসীন থেকে প্রতিষ্ঠানটিকে কর্মহীন করে তোলেন। এই দুইজনের নেতৃত্বে বর্তমানেও একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট (আইটিআই) বাংলাদেশ কেন্দ্রের ক্ষেত্রেও। এরপর তারা সরে গিয়ে ফেডারেশানকে নির্বাচনের দিকে ঠেলে দিলেন। ফলাফল, নাট্যদলগুলির সম্মানিত ব্যক্তিরা নির্বাচনে নেমে আর দশটি নির্বাচনের মতোই আচরণ করতে বাধ্য হয়। এসব কারণে, ফেডারেশানের অভ্যন্তরে এক ধরনের নির্বাচন-প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফলে কর্মীরা বিভক্ত হয়ে যায়। নাটক নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা, নাটকের গুণাগুণ নিয়ে তর্ক-বিতর্ক থেমে যায়। ফেডারেশানের কর্মকাণ্ড নিয়ে আলাপ-আলোচনা বাড়তে থাকে। একটি নাটক লিখে, নির্দেশনা দিয়ে, অভিনয় করে, আলোক-সম্পাত এবং মঞ্চ-নির্মাণের বিষয়গুলিতে কাজ করে কর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চাইতে ফেডারেশানের ‘নেতা’ হওয়া অনেক সহজ ব্যাপার বলে বহু সম্ভাবনাময় ব্যক্তিও ফেডারেশানে ঢুকে পড়ে।
এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলে কাজ-করার দায়বদ্ধতায় ‘গ্রাম থিয়েটার’ তার সাংগঠনিক-কার্যক্রম নিয়ে মাঠে নামে, তারাও এক ধরনের নেতৃত্ব সৃষ্টি করে এবং ফেডারেশানের সদস্যপদ নিতে থাকে। যার উদ্দেশ্য হচ্ছে, ফেডারেশানের নেতৃত্বকে প্রভাবিত করা। যদিও সেই হিসাব মেলে নি, একাধিকবার ‘ঢাকা থিয়েটারে’র প্রতিনিধিরা নির্বাচনে পরাজিত হয়েছে। শেষপর্যন্ত লিয়াকত আলী লাকীর প্যানেলে কামাল বায়েজীদ অর্ন্তভুক্ত হওয়ার পর নির্বাচনে বিজয়ী হন। অভিযোগ আছে কামাল বায়েজীদ বিপুল-সংখ্যক গ্রাম থিয়েটারকে ফেডারেশানের অর্ন্তভুক্ত করবেন এবং ফেডারেশান একটি গ্রাম থিয়েটারই হয়ে যাবে। এসব ক্ষেত্রে তিনি নিয়মনীতির কোনো তোয়াক্কা করেন নি।
এরই মধ্যে ফেডারেশান ক্রমেই অর্থনৈতিকভাবে শক্তি অর্জন করতে থাকে। শুরুতে যার হিসাব শুরু হয়েছিল নেতাদের পকেটের অর্থ থেকে, তা শেষপর্যন্ত গিয়ে দাঁড়ায় কোটি টাকার উপরে। এখন এই কোটি টাকার হিসাবেই গোলমাল দেখা দেয়। দুইপক্ষের দুই ধরনের বক্তব্য এবং এক সময়ে এই ফেডারেশানের নির্বাহী পরিষদে দায়িত্বে থাকা আমরা, প্রাক্তনরাও, পরোক্ষভাবে আক্রান্ত হতে থাকি। নানা ধরনের দেনদরবার, সামাজিক-মাধ্যম, মিডিয়ায় অভিযোগ ও পাল্টা-অভিযোগের ভারে ফেডারেশানের ভাবমূর্তি ইতোমধ্যেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে সংকটাপন্ন অবস্থায় পড়েছে বাংলাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নাট্যদল ‘ঢাকা থিয়েটার’। তাদের প্রতিনিধির দিকে যে অভিযোগের তির ছোড়া হচ্ছে, তা ঢাকা থিয়েটারের পক্ষে অত্যন্ত অমর্যাদাকর। এবং অনেকেই মনে করেন, সেক্রেটারি জেনারেল কামাল বায়েজীদের বিরুদ্ধে অর্থ-সংক্রান্ত যা কিছু বলা হচ্ছে তা সঠিক নয় এবং একটি তদন্ত কমিটি গঠনের জন্যে তারা বারবার বলে আসছেন। ফেডারেশান নানা ধরনের যুক্তি-উপস্থাপন করে বিষয়টি এড়িয়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায়, একটি অচল-অবস্থার সৃষ্টি থেকে হাসান শাহরিয়ারের এই লেখাটি আমাদের হাতে এসে পৌঁছেছে
অনেক দুর্বলতা থাকা সত্ত্বেও, আজকে ফেডারেশান এক বাস্তবতা, এবং নাট্যকর্মীদের কাছে এক স্বীকৃত-সত্য। অধিকাংশ সদস্যই নির্দ্ধিধায় স্বীকার করবেন ফেডারেশান টিকে থাকুক। কিন্তু ফেডারেশানের কর্মপন্থা নতুন করে বিবেচনায় আনতে হবে।
লিয়াকত আলী লাকী একাধারে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক, অন্যদিকে নাট্যকর্মীদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার-প্রশ্নে সোচ্চার ‘বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশান’ নামক সংগঠনটিরও তিনি চেয়ারম্যান। পরস্পরবিরোধী দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে, তাই, ফেডারেশান কখনো কখনো স্থবির হয়ে পড়ছে। অবস্থাদৃষ্টে যা মনে হয়, স্বয়ং চেয়ারম্যানের সদিচ্ছার উপরই নির্ভর করছে এর (ফেডারেশানের) ভবিষ্যৎ!
বিষয়টি পুরো বাংলাদেশের থিয়েটারচর্চার জন্যে ভয়ঙ্কর নয় কি?
একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি করে সামনের বার্ষিক সম্মেলনে দুইজন সদস্যের বিষয়ে একটি সম্মানজনক সিদ্ধান্ত নিয়ে এই পরিস্থিতির অবসান করা যেতে পারে। বর্তমানে শিল্পকলা একাডেমির দুর্নীতি নিয়ে লিয়াকত আলী লাকী নিজেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছেন, সেটিও নাট্যকর্মীদের জন্যে কোনো সুখকর-সংবাদ নয়। ফেডারেশানকে নিয়ে ইতোমধ্যেই নানা জায়গায় নাট্যকর্মীদের আলোচনা হচ্ছে। বর্তমান কমিটির উচিত হবে সেই আলোচনাগুলির যথার্থ-মূল্যায়ন করা এবং দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করা। এই শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির অবসান না হলে, নাট্যকর্মীদের নানা রকম সংকটেরও অবসান হবে না।
বাংলাদেশের নাটকের সমৃদ্ধি এবং বিকাশের দিকে চেয়ে আশা করি, বর্তমান কমিটি এর সমাধানকল্পে দ্রুত পদক্ষেপ নেবে।
মামুনুর রশীদ ( This email address is being protected from spambots. You need JavaScript enabled to view it. ): নাট্যব্যক্তিত্ব